বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭
সরলতার জটিলতা
শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭
চেতনা ব্যবসা
রবিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৭
শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৭
পকেট ভরা সুখ আমার
শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৭
আত্মামৃত
শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৭
ঝিলমিলে মতিঝিলে...
বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭
পদ্ম-মেস
শনিবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৭
আমার নাগরিক জোছনা
বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
কুরবানি-মেহেরবানি
মাটির নিচে ধরার খাবার চাইতে উপরে ধরা খাওয়াটা অনেক অনেক গূণে উত্তম। যদি আমরা তা বুঝি....
রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৭
মাটি!
শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০১৭
মোটিভেশনাল জীবন...
অদ্ভুত একটা সময়ে বেঁচে আছি। অতৃপ্ত আত্মার খেলা সর্বত্র। এত এত কম্প্যারিজনের খিস্তি-খাউরে নিজ আত্মা, নিজ জীবনটাকে নিয়ে ভাববার ফুরসৎ নেই কারও।
সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০১৭
বিপ্লবী জোছনা
এক প্রবল হাহাকার আর নিজের তুচ্ছতার অসহায়ত্ব যে কতবার এসময় আমার চোখ ভিজিয়েছে তার হিসেব করা মুশকিল। এ পৃথিবীর বুকে এর চাইতে সুন্দর, অপার্থিব কোনো দৃশ্য আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না।
মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০১৭
এমন ঘনঘোর বরিষায়...
এমন ঘনঘোর বরিষায় –
এমন মেঘস্বরে বাদল-ঝরঝরে
তপনহীন ঘন তমসায়।।
সে কথা শুনিবে না কেহ আর,
নিভৃত নির্জন চারি ধার।
দুজনে মুখোমুখি গভীর দুখে দুখি,
আকাশে জল ঝরে অনিবার –
জগতে কেহ যেন নাহি আর...
বৃষ্টিতা!
আমাদের ছিল একান্নবর্তী পরিবার। বাড়িভর্তি মানুষজন আর আত্মীয়-স্বজন নিয়ে হুলস্থুল এক কারবার। একসাথে ঠেলা-ঠেলি, ঠাসাঠাসি করে কাঠের বাক্সে থান্ডার ইন প্যারাডাইজ, শুক্রবারের আলিফ লায়লা অথবা ঈদের ইত্যাদি অনুষ্ঠান ই ছিল আমাদের জীবনের মহৎ বিনোদন।
ও নাহ...আমার আরেকটা গোপন বিনোদন ছিল। বকা খাবার ভয়ে যেটা লুকিয়ে রেখেছিলাম, আজীবন! এই গোপন বিনোদন টা ছিল-- ঝুম বৃষ্টির রাতগুলো! দেখা গেল মারামারি, কান্নাকাটি করতে করতে কোন এক রুমে ঘুমিয়ে পড়েছি। মামা, খালা কিংবা নানুর কাছে। (এধরণের পরিবারে সাধারণত নির্দিষ্ট কোনো রুমে ছোটদের প্রতিদিন ঘুমানোর নিয়ম থাকেনা। একেকদিন একেজনের কাছে চুপচাপ গুটিসুটি মেরে শুয়ে পড়া।) হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলো চোখে মুখে পানির ঝাপটায়।
রবিবার, ৯ জুলাই, ২০১৭
পরাহত রাতের কথা!
আমার পুরোনো তীব্র মাথা ব্যাথাটা আজ আবার চেপে ধরেছে। এলোমেলো শব্দগুলো ছুটে ছুটে চলে যাচ্ছে।এদিক-ওদিক। এখানে-ওখানে। এক এক করে ধরে এনে সেলাই করতে হচ্ছে জোর করে। ঘর অন্ধকার করে ল্যাপটপটে খুটখুট। চোখে চাপ পড়ছে। খুব! মাথা ব্যথাটা আরও বাড়ছে। বাড়ুক। বাড়তে বাড়তে একটা সময় আচ্ছন্নের মতো হয়ে যাবো, সেই সময়টায় অনেকটা নিজেকে নেশাগ্রস্থের মতো মনে হতে থাকে। আর কিছুই অনুভব হয় না।
কি যেন বলছিলাম? ও হ্যাঁ...
ভুল দরজা, কড়া নাড়া.....।
ভুল করাটা মানব জাতির এক অতি প্রিয় কাজ। বাবা আদম(আ.) থেকে শুরু আমাদের এই সিলসিলা।
এই একজীবনে আমি বহুবার, বহুভাবে ভুল করেছি। বারবার একের পর এক কড়া নেড়েছি ভুল দরজাগুলোতে।
মানুষ ভুল থেকে শেখে। আমি মাতবর শ্রেণীর ছেলে। আমিও শিখেছি। আমি শিখেছি-- এই পৃথিবীতে আসলে মানুষের জন্য কোনো ভালোবাসা জমা করে রাখতে নেই। সব ভালোবাসা, সব অনুভূতি, সব মমতা কেবল এক ও অদ্বিতীয় স্রষ্টার জন্য ই বরাদ্ধ রাখা উচিত। এতে যেমন ভালোবাসার অপচয় থেকে মুক্তি মেলে। তেমনি মুক্তি মেলে হৃদয় ভাঙ্গা আর প্রতারিত হবার যন্ত্রণা থেকে।
নিজের লেখার কোনো অর্থ আমি খুঁজে পাচ্ছি না। কী যেন লিখতে বসেছিলাম, ভুলে গেছি। সুতা কেটে গেছে বারবার। বানান আর গ্রামারের ভুলও বোধহয় অনেক হয়েছে আজ। গ্রামার পুলিশেরা বগল বাজাবে। বাজাক!
কি এসে যায়?
আমি সবসময় আমার সব কথা, লেখা চিন্তা এডিট করতে থাকি। ভাবি, এরপর ভাবনাটাকে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করি কাগজের মতো, এরপর আবার সাজাতে থাকি। সাজাতে থাকি অনেকটা পাজল সলভের মতো। সব লেখা কারেকশান করতে থাকি। অনবরত।
শুধু এই জীবনটা কারেকশান করার কোনো যন্ত্র আমার হাতে নেই। এই যন্ত্রটাও আমার স্রষ্টার হাতে। এটাই ভরসা!
আমি ধীরে ধীরে হয়ে যাচ্ছি একটা সস্তা পেন্সিলের মতো। দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছি, দু'দিক থেকেই শারপনার দিয়ে আমাকে কেটে কেটে এডিট করে ফেলা হচ্ছে। আমার আমিত্ব শেষ করে ফেলছি দিন দিন।
সেদিন একবার ভেবেছিলাম আঁতলামী ছেড়ে দেবো। সুযোগ চাই মানুষ হব স্লোগান তুলে ভালো মানুষ হয়ে যাব। সবাই ভাবলো মাথাটা গেছে এবার।
ভাবলাম খুব সাদা কথা বলব, সাদা চিন্তা করব, সাদা ভাষায় লিখব। সাদায় খাবো, সাদায় পড়বো। কিন্তু দেখলাম, ওটা ঠিক আমি না। অন্য কে যেন। অভিনেতার আমি।
কিন্তু এক আমি হয়েছি এক ছেঁড়া ডানার একটা পাখি। ঘর অন্ধকার করে-- কাপুরুষের মতো কাতরাতে জানা পরাজিত পাখি।
দিনকাল একেবারেই আমার ভালো যাচ্ছে না।
"মন খারাপ?''
আমি বলি-- নাহ! শরীর খারাপ। পরক্ষ্ণেই অপরাধবোধ ঘিরে ধরে আমায়। মিথ্যে বলে ফেললাম না তো? কপালে হাত দিতেই অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পাই। বাহ! এখনও জ্বর আছে। যাক মিথ্যে হয়নি কথাটা। নিজেকে সহ্য করতে করতে এই জ্বরটাকেও যে কখন সহ্য করা শিখে গেছি মনেও নেই।
''আমার মন খারাপ'' বাক্যটায় কেমন যেন একটা পরাজয়ের গন্ধ আছে। অনেকটা জ্বরের গন্ধের মতো। আমি পরাজয় পছন্দ করি না। যদিও তার সাথে আমার সম্পর্ক অতি প্রাচীন, অতি গভীর...
শনিবার, ১ জুলাই, ২০১৭
দ্বিনী বিল গেটস
শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০১৭
এ কেমন বিচার?
এর কিছুদিন আগেই ক্রিকেটার রুবেল-হ্যাপির ঘটনা জাতি দেখেছিল। আর অল্প কিছুদিন পরেই সাব্বির রহমান, আল আমিন নামক আরও দুই ক্রিকেটার বিপিএল চলাকালীন সময়ে হোটেলে নারী কেলেংকারিতে ধরা পড়লো। সবার বিচার হলো। বিচার দেখে আমি মাননীয় স্পিকার হয়ে নিজের মনকে প্রশ্ন করলাম-- এ কেমন বিচার মনু?? এ কেমন বিসার? আজ এ তালিকায় নাম লিখিয়েছেন ক্রিকেটার শহীদ। স্ত্রী নির্যাতন-হত্যা চেষ্টার অভিযোগ। এই মালটাও যে অল্প কিছু দিন পরই বেকুসর খালাস পেয়ে যাবে কিংবা প্রহসনের বিচারে নির্যাতিত মেয়েটার জীবন বিষময় হয়ে যাবে তা হলফ করে বলাই যায়।
আজ আমরার অতি প্রিয় লিওনেল মেসির বিয়ে। কন্যা অতি ভদ্র, রুপবতী-গুণবতী। ইতিমধ্যেই মেসির সাথে তার দু সন্তান পৃথিবীর মুখ দেখে ফেলেছে। দু সন্তান অতি গর্বের সহিত বাবা-মায়ের বিয়েতে আজ হাসি হাসি মুখে উপস্থিত হবে। চমৎকার ব্যাপার-স্যাপার! আমাদের নিউজ চ্যানেলগুলো বেশ ঘটা করেই এসব প্রচার করছে, যেন এটা এক অতি স্বাভাবিক ঘটনা। (আমাদের গা সয়ে যাচ্ছে দিনকে দিনে)
ভয়ের দিকটা হচ্ছে-- খেলোয়ার, নায়ক, গায়ক এরা আজকের অধিকাংশ তরুন প্রজন্মের আইডল(এ শব্দেও এলার্জি আছে)। একটা কিশোর ছেলে মেসির পায়ের ক্যারিগুরি দেখে দেখে বড় হয়। তাকে আইডল মানে, তার মতো হেয়ার স্টাইল তার মতো খেলা এমনকি তার মতো জীবনটাও চায় নিজের অজান্তেই। রাসুল(সা.) আমাদের বলেছিলেন আমরা কাফিরদের অনুসরণ করবো যেভাবে টিকটিকির লেজ গর্তের দিকে তাকে অনুসরণ করে। আমরা সত্যিই আজ সে পথটাতেই হাঁটছি। হাঁটছি বলাটা ভুল, দৌঁড়াচ্ছি।
মেসি বিয়ে না করেও সন্তান নিয়ে ঘুরতে পারে। কিন্তু তাকে দেখে এসব ঘটনাকে ডাল-ভাত ভাবা ছেলেটা যখন একটা মেয়ের পেটে বাচ্চা জন্ম দিয়ে দেয়; তখন সেই বাচ্চাটার স্থান হয় নর্দমা, কিংবা টয়লেটের কমোডে।
আমাদের এই জাতিটা যুদ্ধের জন্য পরাজিত হচ্ছে না। পরাজিত হচ্ছে দিন দিন নৈতিকতা আর আদর্শ থেকে দূরে চলে যাবার কারণে। মানসিক পরাজয় মেনে নিয়ে, এমন কিছু মানুষের অনুসরণ এই জেনারেশন করে চলেছে যাদের কোনোপ্রকার উপকারি ভূমিকা এই পৃথিবীর বুকে নেই।
এলাকার মেথর গু সাফ না করলে যে ক্ষতিটা হয়, মেসি বা শাহাদাত হোসেন ফুটবল-ক্রিকেট না খেললে সেই ছাতার ক্ষতিটাও পৃথিবীর হয় না। এরাই এই জগতের নায়ক? সিরিয়াসিলি ?
দুপুরের ঘ্রাণ
আমি
সোমবার, ২৬ জুন, ২০১৭
চুরি যাওয়া চাঁদ
আরে মিয়া কি বলো? এত্ত বড় আর এত্ত ক্লিয়ার চাঁদ আমি জীবনে দেখি নাই। পশ্চিম আকাশে দেখো।
রবিবার, ২৫ জুন, ২০১৭
উদাসীন বৃষ্টিতা
জোনাক লন্ঠন
মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০১৭
খুঁজিয়া বেড়াই
শুক্রবার, ১৬ জুন, ২০১৭
আজ আমার বদলে যাওয়াতেই আনন্দ
সোমবার, ১২ জুন, ২০১৭
Nothing Is impossible
মঙ্গলবার, ৯ মে, ২০১৭
শুক্রবার, ৫ মে, ২০১৭
মধ্যযুগীয় শিক্ষা
জুমু'আ শেষে আড্ডারত কয়েকটি যুবক।বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া। কথায় কথায় মুখ দিয়ে আংরেজি বুলি আওড়াচ্ছে একজন-- It was fu**ing.....বলতে বলতেই হাতে থাকা সবুজ মাউন্টেন ডিউয়ের অবশিষ্ট তরলটুকু গলায় পাচার করে দিয়ে বোতলটা ছুঁড়ে ফেললো রাস্তায়। টকাৎ....
জীবনে কোনদিন পরিবর্তন না করা অতি ময়লা শাড়ি আর মুখ-চুল ভর্তি ফাউন্ডেশন অথবা হেয়ার কালারের বদলে কালি-ময়লার আস্তরন আর কাঁধে সাদা প্লাস্টিকের বস্তা নিয়ে এগিয়ে এলেন এক বৃদ্ধা। উপুড় হয়ে অতি সাবধানে তুলে নিলেন বোতলটা, যেন তার অতি আদরের কেউ, যত্নের কেউ। ছিপিটাও খুঁজে বের করলেন কোথা থেকে যেন।
ফুটনোট: প্রায় ১৪০০ বছর আগে মুহাম্মাদ(সা.) নামক একজন তৎকালিন সমাজের সার্টিফিকেটহীন অশিক্ষিত ব্যক্তি রাস্তা ময়লা না করার শিক্ষা দিয়ে গেছেন, এমনকি রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ পর্যন্ত দিয়ে গেছেন।
(এখন তো আবার আপনারা মধ্যযুগীয় শিক্ষা নেবেন না। দেশ পিছিয়ে যাবে। তবুও জানিয়ে রাখলাম আরকি। মাইন্ড কইরেন না)
বৃহস্পতিবার, ৪ মে, ২০১৭
সস্তা কিছু হতাশা
নিউজ দেখলাম একটা মেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করে আত্মহত্যা করেছে। নতুন কোনো ঘটনা নয়। প্রতিবছর এসএসসি পরীক্ষা হবে। লাখ লাখ ছেলেমেয়ে এ+ পাবে আর মুদ্রার উল্টো পিঠে থাকা কিছু ছেলেমেয়ে অকৃতকার্য অথবা অপেক্ষাকৃত খারাপ ফলাফল করে আত্মহত্যা করবে। সমাজের অতি সাধারণ, মুখস্থ একটি চিত্র। তবু বাআঁলি জাতির এতে কোনোদিন টনক নড়বে না। একটা ছাত্র/ছাত্রী খারাপ রেজাল্ট করা মাত্রই পুরো সমাজ তার উপর চেপে বসবে। হাসাহাসি-গালিগালাজ-মার কোনো কিছুই বাদ যাবে না মেন্যু থেকে। ১৫-১৬ বছরের একটা স্রেফ বাচ্চা ছোকরা এই পাহাড়সম অপমান মাথায় নিয়ে কীভাবে টিকে থাকবে তার থোড়াই কেয়ার বাঙাল জাত করে।
কেনো যেন এই এসএসসি, এইচএসসি নামক ফালতু গোছের পরীক্ষাগুলো আমাদের সমাজে এত বেশি মূল্যবান যে এর জন্য নিজের জীবনটাকে পর্যন্ত নির্মম ট্রেনের চাকার নিচে পিষে ফেলতে আমরা দ্বিধা করি না।
যেই মানুষদের কথা শুনে তোমরা এত ভয় পাচ্ছো, তারা কোনোদিনই তোমার পথটা হেঁটে দিবে না। তারা কোনোদিন তোমাদের প্রাপ্তি বা অপ্রাপ্তিতে শরীক হতে পারবে না। তারা কেবল মুখ ভেংচে চিরকাল নিজ জিভের কু-ব্যবহারই করে যাবে। মনে রাখা উচিত- কুকুরেরা ঘেউ ঘেউ করবেই, তাই বলে ক্যারাভান কখনো থেমে যায় না। সে চলবে নিজ গতিতেই।
বুধবার, ৩ মে, ২০১৭
সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৭
আত্মহত্যা ও কিছু ভুল ধারণা
বাস্তবতা: প্রায় প্রত্যেক আত্মহত্যাকারী ব্যক্তিই কোনো না কোনো সতর্ক হবার মতো সংকেত তাদের কাছের মানুষদের দিয়ে থাকেন।
“আমার সামনে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।”
সাধারণ ভাবে বা যতটাই হাস্যচ্ছলে এজাতীয় কথা বলা হোক না কেনো এর পেছনে ভয়ংকর আত্মহত্যার প্রবণতা থাকতে পারে।
বাস্তবতা: আত্মহত্যার প্রবণতা যাদের থাকে তাদের অনেকের মাঝেই মনস্ত্বাত্তিক বা মানসিক সমস্যার তেমন কোনো সিম্পটোম দেখা যায় না। তবে অবশ্যই তাদের মাঝে হতাশা-বিষাদ-এবং গভীর মন খারাপের ছাপ দেখা দেবে। তবে মনে রাখা উচিত যে গভীর বিষাদ অথবা হতাশাগ্রস্থ ব্যক্তি মাত্রই মানসিক রোগী নন।
বাস্তবতা: প্রচন্ড হতাশাগ্রস্থ বা আত্মহত্যা প্রবণতাসম্পন্ন ব্যক্তিও মৃত্যুর পূর্বমূহুর্ত পর্যন্ত ''জীবন আর মৃত্যু কামনা'' এই দুই ইচ্ছার দোলাচলে দুলতে থাকেন। তারা কখনোই মৃত্যু চান না, তারা চান কেবল তাদের যন্ত্রণাটুকু বন্ধ হয়ে যাক, মুছে যাক একেবারে।
বাস্তবতা: আত্মহত্যাকারী ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে, তাদের মাঝে প্রায় অর্ধেক সংখ্যক ব্যক্তিই বিগত ছয় মাস যাবৎ মানসিক রোগের চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
বাস্তবতা: এসব ক্ষেত্রে আত্মহত্যা নিয়ে কথা বলে তাকে আইডিয়া দেওয়া সম্ভব নয়। বরং উল্টোটাই সঠিক। আত্মহত্যা নিয়ে বিস্তারিত, খোলাখুলি আলোচনাই হতে পারে এসব ক্ষেত্রে কাউকে সাহায্য করার জন্য উত্তমপন্থা।
বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৭
ভাস্কর্য
কিন্তু এই বিদঘুটে শাড়ি পরিহিতা তলোয়ারধারী, জঙ্গিবাদকে উস্কে দেয়া, মহিলা মূর্তিটা যে স্রেফ একটা হাসি উদ্রেক করা বস্তু তা কি কেউ এই শিল্পীকে দয়া করে বলে দেবেন? আমাদের ট্যাক্সের টাকা খরচ কররে এইসব যে বানান একটুও বুক কাঁপে না?
-
পৃথিবীর অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা যখন জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গবেষণা সব কিছু নিয়ে তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে; ঠিক তখন আমাদের দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের প্রায় বেশিভাগ ছাত্ররাই ব্যস্ত মূর্তি তৈরি, মূর্তি রক্ষা, ইঁদুর-বাঁদরের মুখোশের সাথে অমঙ্গল দুরীকরণ টাইপ ব্যপক গুরুত্বপূর্নে প্রজেক্টসমূহে। এই বাঁদরের মুখোশ পড়া ছাত্ররা আমাদের জাতীয় জীবনে ঠিক কী ভুমিকা রেখে ভবিষ্যত জাতিকে উদ্ধার করবে তা নিয়ে ইদানিং ভেবে উঠছি প্রতিনিয়ত। :/